পুঁজিবাজারে শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য ব্রোকারেজ হাউজ বিক্রি বা ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট (ট্রেক) ইস্যুর বিষয়ে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই-সিএসই) কাছে পরিকল্পনা চেয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ
সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনে শেষ হয়েছে লেনদেন। তবে ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস আজ রোববার (২৪,জানুয়ারী) পুঁজিবাজারে সূচকের পতন হয়েছে। এদিন উভয় পুঁজিবাজারের প্রধান সূচক কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে টাকার
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর বেড়েছে ৪ খাতে। অন্যদিকে দর কমেছে ১৬ খাতে। ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে
দীর্ঘদিন পর ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় রয়েছে দেশের পুঁজিবাজার। পাশাপাশি বাজার মূলধন ও সূচক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় রয়েছে, বাড়ছে লেনদেনও। নিয়মিত লেনদেন ছাড়িয়েছে এক হাজার কোটি টাকার বেশি। টানা এক মাস ধরে ডিএসইতে
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালকেরা নিয়মিত বোর্ড মিটিংসহ অন্যান্য কমিটির মিটিং করলেও ভবিষ্যত নিয়ে তাদের কোন পরিকল্পনা নেই। কিভাবে ডিএসইর ব্যবসা বাড়ানো যায় এবং উন্নত বিশ্বের সঙ্গে
বর্তমান বাজারের গতি প্রকৃতি দেখে আমরা বলতে পারি পুঁজিবাজারের উপর বিনিয়োগকারীর আস্থা ফিরে এসেছে। যাদের হাতে টাকা আছে তারা সকলে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ শুরু করেছে। তারই প্রতিফলন আমরা এক্সচেঞ্জের টার্নওভারে দেখতে
দীর্ঘদিন ধরেই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় রয়েছে পুঁজিবাজার। তবে ঊর্ধ্বমুখী পুঁজিবাজারে হঠাৎ করেই ছন্দপতন দেখা দিয়েছে। চার কার্যদিবসের মধ্যে দুদিনই বড় পতন দেখা গেছে। বিষয়টি ভাবাচ্ছে বিনিয়োগকারীদের। বাজারের স্থিতিশীলতা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দে রয়েছেন
রীতিমতো রেকর্ড গড়েই গত সপ্তাহটা শেষ করেছে দেশের পুঁজিবাজার। শেষ কার্যদিবসে সূচকের ব্যাপক উত্থানের পাশাপাশি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধনও রেকর্ড উচ্চতায় উঠে গেছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়ে
করোনাভাইরাসের মহামারির কারণে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতা নেমে এসেছে। চাকরি হারিয়েছে অনেক মানুষ। এমনকি লকডাউন শিথিল করার পরও স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে পারেনি অর্থনীতি। ব্যাংক সুদের হার সর্বনিম্ন পর্যায়ে গিয়ে