ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সোমবার লেনদেনের দুই ঘণ্টার মধ্যে বিক্রেতা উধাও হয়ে গেছে তিন কোম্পানির শেয়ারে। এতে কোম্পানিগুলোর শেয়ার হল্টেড হয়ে মূল্য স্পর্শ করছে সার্কিট ব্রেকারে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)
ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে শেয়ারবাজারে আসার অনুমোদন পাওয়া ই-জেনারেশন লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামীকাল ১২ জানুয়ারি, মঙ্গলবার। আবেদন গ্রহণ চলবে ১৮ জানুয়ারি, সোমবার পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস আজ রোববার (১০ জানুয়ারী) লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৬৭টির বা ৪৬.১৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি
নগদ মুনাফা তুলতে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে ব্যাংকগুলোকরোনা ভাইরাসের প্রকোপে বিপর্যস্ত অর্থনীতির গতি ফেরাতে ব্যাংকগুলোকে ঋণসহায়তা প্রদানের নির্দেশনা দিলেও উদ্যোক্তাদের বেশির ভাগই সুবিধা পাননি। সরকারঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন করতে ব্যাংকগুলোকে বেশ কিছু
তালিকাভুক্ত কোম্পানি বা মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করলে তা পরবর্তী ১০ দিনের মধ্যে আলাদা ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করতে হবে। আর কোনো কারণে লভ্যাংশ বণ্টন করা না গেলে তা শেয়ারবাজার
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষে রয়েছে ন্যাশনাল পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। আজ কোম্পানিটির দর কমেছে ১৫ টাকা বা ২০.৯৫ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা
বিদায়ী বছর তথা ২০২০ সালের সেরা ব্রোকারহাউজের তালিকা প্রকাশ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। লেনদেনের পরিমাণের ভিত্তিতে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তালিকায় এবারও সবার শীর্ষে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড। দ্বিতীয়
মহামারি করোনার বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যেই অতিবাহিত হয়েছে ২০২০ সাল। অর্থনীতির অন্যান্য খাতের মতো বীমাখাতেও ছিল নানা শঙ্কা, নানা প্রতিবন্ধকতা। কিন্তু এসব শঙ্কা ও প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও বীমাখাতের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে ছিল
বছরের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় উঠে এসেছে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানির (বেক্সিমকো) শেয়ার। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৮১২ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা সপ্তাহিক
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ফায়ারস্টোন বিল্ডিং প্রোডাক্ট কোম্পানি অধিগ্রহণ করতে চুক্তি সই করেছে লাফার্জহোলসিম গ্রুপ। নিজস্ব তহবিল থেকে নগদ অর্থ প্রদান এবং ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে ৩ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের এই বিনিময়