ঢাকায় নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত পিটার ফারেনহল্টস বলেছেন, গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নয়ণ হয়েছে। বাংলাদেশের এ সাফল্যের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ওয়ালটন। তারা হাই-কোয়ালিটি পণ্য তৈরি করছে। জার্মানিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওয়ালটন
বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স বাজারে শীর্ষ ব্র্যান্ড ওয়ালটন। লক্ষ্য এবার অন্যতম সেরা গ্লোবাল ব্র্যান্ড হওয়া। সে লক্ষ্য অর্জনে প্রয়োজন পণ্যের কোয়ালিটি নিশ্চিত করা। ফ্রিজ, এসি, টিভিসহ সব ধরনের পণ্য তৈরিতে কোয়ালিটিতে কোনো
প্রাণঘাতি করোনাভাইরাস ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে। মহামারি ঠেকাতে সারাদেশে চলছে লকডাউন। বিশেষ এ সময়টাতে দেশের মানুষের পাশে থাকার, ক্রেতার দোরগোড়ায় পণ্য সেবা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ওয়ালটন। ফোন করলেই ক্রেতার
ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেশের চাহিদা মিটিয়ে ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। অথচ, সরকারি কেনাকাটায় উপেক্ষিত থাকছে দেশে তৈরি এসব পণ্য। এজন্য
দেশের মোবাইলফোন বাজারে যাত্রা শুরু হলো আরেকটি বাংলাদেশি ব্র্যান্ড মার্সেলের। শুরুতেই ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ফিচার ফোন বাজারে ছেড়েছে অন্যতম জনপ্রিয় এই ব্র্যান্ড। খুব শিগগিরই স্মার্টফোন আনছে তারা। এর আগে
‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ থেকে স্বাধীনতার ৫০ বছর পর বাংলাদেশ আজ এশিয়ার ৫ম অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির দেশ হিসেবে পরিচিতি পাওয়ার পথে। স্মরণকালের সবচেয়ে বড় বিপর্যয় মহামারির মধ্যেও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা বিশ্বজুড়ে আজ অনুকরণীয়।
চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের অগ্রগতি থেকে নির্দ্বিধায় বলা যায়, আমরা সঠিক পথে রয়েছি বললেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ বুধবার সকালে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের
মহমারি করোনাভাইরাসের প্রভাবে স্থবির হয়ে আছে দেশের শিল্প ও বাণিজ্যের গতি। আর করোনার ক্ষতি পূরণে কী পরিমাণ সময় লাগবে তাও অজানা। সব লিমিয়ে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিতে বেগ পেতে হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের।
মহামারি করোনা মোকাবিলায় দেশের সকল ধরণের কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে গতি সঞ্চার, গ্রামীণ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন এবং অতিদরিদ্র বয়স্ক ও বিধবাদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণের লক্ষ্যে
তিনটি ব্যাংক হিসাব থেকে প্রায় ১৬০ কোটি টাকা পাচার করেছেন পিকে হালদার। এ কাজে তিনি তার মা লীলাবতী হালদারকেও ব্যবহার করেছেন। লীলাবতীর নামে তিনটি ব্যাংক হিসাবে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের