আগেরদিন বড় পতন হলেও আজ সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আজ বড় উত্থানে শেষ হয়েছে উভয় বাজারের লেনেদেন। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, দুদিন টানা পতনের পর আজ শঙ্কা
নতুন ১৬টি ব্রোকারেজ হাউজকে লেনদেন পরিচালনার অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। নতুন ১৬টি ব্রোকারেজ হলো- বি রিচ, এম্পেরর সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ম্যানেজম্যান্ট, বি অ্যান্ড বিএসএস
তিন প্রান্তিকেই যে পরিমাণ আয় করেছে বেশিরভাগ ফান্ড, সেই পরিমাণ আয় গত ১০ বছরের কোনো বছরেই করতে পারেনি ফান্ডগুলো। আবার ১ এপ্রিল থেকে চতুর্থ প্রান্তিকে সূচক বেড়েছে ৭৫০ পয়েন্টের বেশি।
দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখতে প্রদর্শিত অর্থ বা কালো টাকা বিনিয়োগে আনতে চায় সরকার। তাই আগের বছরের ধারাবাহিকতায় গত বছরের বাজেটেও পুঁজিবাজার ও আবাসন খাতে প্রদর্শিত অর্থ বা কালো টাকা বিনিয়োগের
এক বছর ধরে ভালো-খারাপ সব কোম্পানির শেয়ারের দর বৃদ্ধির যে প্রবণতা বিমা খাতে দেখা গেছে, একই চিত্র এবার বস্ত্র খাতে। যেসব কোম্পানির লভ্যাংশ দেয়ার মতো ক্ষমতা নেই, সেগুলোর দামও বাড়ছে।
প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজারে আসার প্রক্রিয়ায় থাকা সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্সের শেয়ার নতুন পদ্ধতিতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বরাদ্দ করার আয়োজন করে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ সোমবার (২১ জুন)
করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দেশের সিমেন্ট শিল্পের মুনাফায় ব্যাপক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের কোম্পানিগুলো চলতি বছরে ভালো ব্যবসা করেছে। মূলত করোনাকালীন সময়ে সরকারি-বেসরকারি খাত থেকে সিমেন্টের ভালো চাহিদা থাকার
‘বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট কনফারেন্স- ২০২১’ শীর্ষক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ জুন) সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টল হোটেলে এ কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হবে। শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ
আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন চলছে। আজ ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। এদিন বেলা ১১টা পরযন্ত ডিএসইতে ৪২৪ কোটি
ঊর্ধ্বমুখী ধারায় রয়েছে পুঁজিবাজার। ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে তালিকাভুক্ত সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে এ সুযোগে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে অপেক্ষাকৃত দুর্বল তথা ‘জেড’ ক্যাটেগরির কোম্পানির শেয়ার। এসব কোম্পানির আর্থিক অবস্থা