1. [email protected] : ইকোনোমিক বিডি প্রতিবেদক : ইকোনোমিক বিডি প্রতিবেদক
  2. [email protected] : ইকোনোমিক বিডি : ইকোনোমিক বিডি
ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শনে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৯ পূর্বাহ্ন

ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শনে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী

  • পোস্ট হয়েছে : মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর, ২০২১
walton-p-m

পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলমকে স্বাগত জানান ওয়ালটনের এমডি গোলাম মুর্শেদ ও পরিচালক সাবিহা জারিন

দেশীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পের অভাবনীয় অগ্রগতি পর্যবেক্ষণের উদ্দেশ্যে ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন করছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।

সোমবার (১১ অক্টোবর, ২০২১) গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শনে আসেন তিনি।

কারখানা কমপ্লেক্সে পৌঁছালে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ এবং পরিচালক সাবিহা জারিন অরনা।

সে সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আবুল কালাম, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুমায়ূন কবীর ও আলমগীর আলম সরকার, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর লিয়াকত আলী ভুঁইয়া, ওয়ালটনের জ্যেষ্ঠ নির্বাহী পরিচালক কর্নেল (অব.) শাহাদাত আলম, উদয় হাকিম, সিরাজুল ইসলাম, ফিরোজ আলম, ইউসুফ আলী, ইয়াসির আল ইমরান, নির্বাহী পরিচালক জাহিদুল ইসলাম, শাহজাদা সেলিম, শাহজালাল হোসেন লিমন এবং মহসিন আলী মোল্লা প্রমুখ।

কারখানা প্রাঙ্গনে পৌঁছে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এবং তার সফরসঙ্গীরা প্রথমে ওয়ালটনের বিশাল কর্মযজ্ঞের ওপর নির্মিত ভিডিও ডক্যুমেন্টারি উপভোগ করেন। এরপর তারা ওয়ালটনের সুসজ্জিত প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার ঘুরে দেখেন।

পরে তারা ওয়ালটনের রেফ্রিজারেটর উৎপাদন প্রক্রিয়া সরেজমিনে পর্যবেক্ষণে যান। পর্যায়ক্রমে অতিথিরা ওয়ালটনের কম্প্রেসর, এয়ার কন্ডিশনার, এলইডি টেলিভিশন, কম্পিউটার-ল্যাপটপ, মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন হোম, কিচেন ও ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স উৎপাদন ইউনিট ঘুরে দেখবেন।

উল্লেখ্য, বিশ্বমানের প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনে ওয়ালটন একটি প্রশংসিত নাম। গাজীপুরের কালিয়াকৈরে সুবিশাল এলাকাজুড়ে স্থাপন করা হয়েছে ওয়ালটনের অত্যাধুনিক কারখানা। এখানে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, হোম ও ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স, লিফটসহ বিভিন্ন উচ্চমানের পণ্য তৈরি হচ্ছে। উৎপাদনের পাশাপাশি বিভিন্ন পণ্যের গবেষণা ও উদ্ভাবন, মান নিয়ন্ত্রণ, আন্তর্জাতিক ব্যবসা ইউনিটসহ বিভিন্ন বিভাগ গড়ে তুলেছে।

‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ লেখা বুকে নিয়ে ওয়ালটনের তৈরি আন্তর্জাতিক মানের পণ্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে। বাংলাদেশি পণ্য দিয়ে এবার বিশ্বজয়ের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন। এজন্য তারা নির্ধারণ করেছে ‘ভিশন গো গ্লোবাল-২০৩০’। অর্থাৎ ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ডে পরিণত হতে ব্যাপকভাবে কাজ করছে ওয়ালটন।

দেশীয় হাই-টেক শিল্পের এই অগ্রগতি দেখার উদ্দেশ্যেই পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ওয়ালটন কারখানা পরির্দশনে এসেছেন বলে জানা গেছে।

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন..

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ