1. [email protected] : ইকোনোমিক বিডি প্রতিবেদক : ইকোনোমিক বিডি প্রতিবেদক
  2. [email protected] : ইকোনোমিক বিডি : ইকোনোমিক বিডি
  3. [email protected] : muzahid : muzahid
  4. [email protected] : woishi : woishi
১৬ কোম্পানির আয় বেড়েছে তৃতীয় প্রান্তিকে
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:০১ অপরাহ্ন

১৬ কোম্পানির আয় বেড়েছে তৃতীয় প্রান্তিকে

  • পোস্ট হয়েছে : শুক্রবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২১
share top

তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি -মার্চ’২১) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৬ কোমম্পানির। এগুলো হলো- অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, বসুন্ধরা পেপার মিলস, অ্যাডভান্ট ফার্মা, মতিন স্পিনিং, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, ডোরিন পাওয়ার, বেক্সিমকো, নিউ লাইন ক্লোথিংস, বারাকা পাওয়ার, সামিট পাওয়ার, তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, কে অ্যান্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেড, মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেড, শাইনপুকুর সিরামিকস এবং জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন। এর মধ্যে লোকসান থেকে মুনাফায় ফিরেছে শাইনপুকুর সিরামিকস এবং জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন। ২৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত কোম্পানিগুলোর বোর্ড সভায় প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ তথ্য জানা গেছে।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি -মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ৪৭ পয়সা। সে হিসাবে কোম্পানিটির আয় ১২ পয়সা বেড়েছে।

এদিকে গত ৯ মাসে (জুলাই,২০২০ -মার্চ’২০২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭ টাকা ৯৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৭ টাকা ৭৩ পয়সা। ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৪৩ টাকা ৯৮ পয়সা।

ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩১ টাকা ৮৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৩ টাকা ৭১ পয়সা।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৭ টাকা ৬৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ৬ টাকা ৯ পয়সা।

বসুন্ধরা পেপার মিলস: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি -মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১.০১ টাকা।

অ্যাডভান্ট ফার্মা: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২২ পয়সা। অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ১ টাকা ২৭ পয়সা।

মতিন স্পিনিং: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৮৮ পয়সা।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৯ পয়সা।

বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ৩ টাকা ২৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ২ পয়সা।

অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ২৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ৫ টাকা ৮৪ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৭ টাকা ৮৮ পয়সা।

ডোরিন পাওয়ার: ডোরিন পাওয়ার চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৭৬ পয়সা।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৭৭ পয়সা।
বেক্সিমকো: বেক্সিমকোর চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১২ পয়সা।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৩০ পয়সা।

নিউ লাইন ক্লোথিংস: নিউ লাইন ক্লোথিংস চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপএস) হয়েছে ৪১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২৩ পয়সা।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ১ টাকা ২৮ পয়সা।

বারাকা পাওয়ার: বারাকা পাওয়ার তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি -মার্চ’২১) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিলো ৫৪ পয়সা।

এদিকে গত ৯ মাসে (জুলাই,২০২০ -মার্চ’২০২১) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ১৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিলো ১ টাকা ৮০ পয়সা।

সামিট পাওয়ার: চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২৪ পয়সা।

প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) এককভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৪ টাকা ৮ পয়সা।

তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৪৯ পয়সা।

প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ২ টাকা ১১ পয়সা।

কে অ্যান্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২৫ পয়সা।

প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ৫৮ পয়সা।

মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেড : তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ৪৩ পয়সা।

প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৯৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ২২ পয়সা।

শাইনপুকুর সিরামিকস: শাইনপুকুর সিরামিকস চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ১ পয়সা।

জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন: তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ পয়সা।

গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১২ পয়সা লোকসান হয়েছিল। অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ২৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন..

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ