1. [email protected] : ইকোনোমিক বিডি প্রতিবেদক : ইকোনোমিক বিডি প্রতিবেদক
  2. [email protected] : ইকোনোমিক বিডি : ইকোনোমিক বিডি
বিনিয়োগকারীদের কাছে ডিভিডেন্ড প্রেরণ করেছে একমি পেস্টিসাইডস
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১৯ অপরাহ্ন

বিনিয়োগকারীদের কাছে ডিভিডেন্ড প্রেরণ করেছে একমি পেস্টিসাইডস

  • পোস্ট হয়েছে : মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৪
Acme

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য ০.১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিল।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) বলেছে, কোম্পানিটি ঘোষিত ডিভিডেন্ড নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রেরণ করেনি। এর কারণ জানতে চেয়ে কোম্পানিটির কাছে চিঠি পাঠিয়েছে ডিএসই।

এই বিষয়ে একমি পেস্টিসাইডসে সচিব সবুজ কুমার শেয়ারনিউজকে জানান, কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কাছে ঘোষিত ডিভিডেন্ড প্রেরণ করেছে। তিনি জানান, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে জুলাই মাসের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের কাছে ডিভিডেন্ড প্রেরণ করা হয়েছে।

কোম্পানি সচিব জানান, আজ মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) স্টক এক্সচেঞ্জে ডিভিডেন্ড প্রেরণের ডাচ-বাংলা ব্যাংকের স্ট্যাটমেন্টসহ কমপ্ল্যায়েন্স রিপোর্ট প্রেরণ করা হবে।

এর আগে কমপ্ল্যায়েন্স রিপোর্ট প্রেরণ না করার বিষয়ে সবুজ কুমার বলেন, রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে চলতি মাসের শুরু থেকেই ইন্টারনেট সেবা বন্ধ ছিল। এই কারণে কোম্পানিটি ডিভিডেন্ড বিতরণের কমপ্ল্যায়েন্স রিপোর্ট স্টক এক্সচেঞ্জে প্রেরণ করতে পারেনি।

এদিকে কোম্পানিটির ডিভিডেন্ড প্রাপ্তি সম্পর্কে শাহাদাত হোসেন নামের এক বিনিয়োগকারী শেয়ারনিউজকে জানান, তিনি জুলাই মাসের শেষ দিকে কোম্পানিটির ডিভিডেন্ড পেয়েছেন।

একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড বিএনপির কোষাধক্ষ সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মিজানুর রহমান সিনহার পারিবারিক প্রতিষ্ঠান। তাঁর আরও একটি কোম্পানি শেয়ারবাজারে রয়েছে। সেটি হলো একমি ল্যাবরেটরিজ।

একমি ল্যাবরেটরিজ শেয়ারবাজারে অন্যতম মৌলভিত্তির কোম্পানি। যেটি বিনিয়োগকারীদের বছরশেষে ভালো ডিভিডেন্ড দেয়। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির পর থেকে কোম্পানটি ব্যবসায়ও অগ্রগামী অবস্থানে রয়েছে।

কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, একমি পেস্টিসাইড শেয়ারবাজারে আসার পর নানা কারণে ব্যবসায় কিছুটা নেতিবাচক ধারা বিরাজ করে। যে কারণে কোম্পানিটি প্রথম বছর ২০২২ সালে বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিলেও ২০২৩ সালে ০.১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।

কোম্পানিটির এক কর্মকর্তা জানায়, কোম্পানিটির উদ্যোক্তারা বিএনপি ঘরোনার হওয়ায় সব সময় আওয়ামী লীগ সরকারের রোষানলের মুখে ছিল। যে কারণে কোম্পানিটির কর্মকান্ড অনাহুত নানা সমস্যার মধ্যে পরিচালিত হয়েছে। বর্তমানে কোম্পানি মুক্ত পরিবেশে ব্যবসা পরিচালিত করতে পারছে। আশা করা যায়, খুব অল্প সময়ের মধ্যেই কোম্পানিটির ব্যাবসা রাইট ট্রাকে ফিরবে।

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন..

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ