পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৪০টিরও পরিচালনা পর্ষদের সভা আজ শনিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় কোম্পানিগুলোর দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার কথা রয়েছে। এর মধ্যে ২৪টি কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনের খবর পাওয়া গেছে। কোম্পানিগুলোর প্রতিদেবন নিচে তুলে ধরা হলো:
ইউনাইটেড পাওয়ার
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ৬৯ পয়সা। অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় হয়েছে ৯ টাকা ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫ টাকা ৪৭ পয়সা।
প্যাসিফিক ডেনিমস
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৬ পয়সা। অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫৮ পয়সা।
কোহিনুর ক্যামিক্যালস
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ৪৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪ টাকা ৭০ পয়সা।
অ্যাডভেন্ট ফার্মা
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৭ পয়সা। অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ০৪ পয়সা।
আরডি ফুড
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ০৮ পয়সা। অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৫ পয়সা।
এইচ.আর. টেক্সটাইলস
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৮৮ পয়সা।
ফারইস্ট নিটিং
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২১ পয়সা। অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১১ পয়সা।
কে.ডি.এস এক্সেসরিজ
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৮৫ পয়সা। অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা।
কনফিডেন্স সিমেন্ট
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ৭৯ পয়সা। অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় হয়েছে ৮ টাকা ০২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ০৫ টাকা ১২ পয়সা
হাক্কানি পাম্প
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ২৫ পয়সা। অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৪৮ পয়সা।
স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ১ টাকা ৫০ পয়সা। অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৪ টাকা ৬০ পয়সা।
সেন্ট্রাল ফার্মা
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ০৪ পয়সা। অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১১ পয়সা।
ওরিয়ন ইনফিউশন
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা।
ওরিয়ন ফার্মা
চলতি হিসাববছরের দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় হয়েছে ২ টাকা ০৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ১৪ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,২০২০ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭৭ টাকা ৯১ পয়সা (সম্পদ পুর্নমূল্যায়নের পর)।
শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ
চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময় আয় ছিল ১১ পয়সা। দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩৩ পয়সা।
ফার কেমিক্যাল
চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০২ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১৮ পয়সা। দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩৬ পয়সা।
কুইন সাউথ টেক্সটাইল
চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় আয় ছিল ১৯ পয়সা। দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫২ পয়সা।
এম এল ডাইয়িং
চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪৭ পয়সা। দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই২০-ডিসেম্বর২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৮৯ পয়সা।
এস এস স্টিল
চলতি হিসাব বছরের দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা।
জেনেক্স ইনফোসিস
চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ২১ পয়সা। দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৯০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ০৯ পয়সা।
এমআই সিমেন্ট
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৮০ পয়সা লোকসান হয়েছিল। অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল হয়েছিল ১ টাকা ৮৯ পয়সা। হিসাববছরের প্রথমার্ধে কোম্পানিটির নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ছিল ১১ টাকা ৭০ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে তা মাইনাস ৯ টাকা ৯৯ পয়সা ছিল।
ড্রাগন সোয়েটার
চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪১ পয়সা। দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৬৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর,২০২০ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৯ টাকা ৬৬ পয়সা।।
সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর,২০২০ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩২ টাকা ৮৩ পয়সা।