1. [email protected] : ইকোনোমিক বিডি প্রতিবেদক : ইকোনোমিক বিডি প্রতিবেদক
  2. [email protected] : ইকোনোমিক বিডি : ইকোনোমিক বিডি
সূচকের সঠিক তথ্য প্রকাশ করল ডিএসই
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন

সূচকের সঠিক তথ্য প্রকাশ করল ডিএসই

  • পোস্ট হয়েছে : সোমবার, ১১ মার্চ, ২০২৪

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১০ মার্চ) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসইর) ট্রেডিং প্লাটফর্ম ও ওয়েবসাইট দিনভর কারিগরি ত্রুটিপূর্ণ ছিল। এমন ত্রুটির কারণে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স রাতারাতি ৬ হাজার ১১২.৭৬ থেকে ১৪১.৫৬ পয়েন্টে নেমে আসে। অবশেষে অবসান হলো সূচকের সেই ত্রুটির অধ্যায়। একই সাথে সঠিক সূচক কত পয়েন্টে কমেছে তা প্রকাশ করেছে ডিএ সই।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, লেনদেন শেষে ডিএসইতে ৩৭ পয়েন্টের পতন হয়েছে। আর লেনদেন হয়েছে ৪৭৮ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার। এদিন ডিএসইতে বেড়েছে ৮৪টির কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট, কমেছে ২৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টির।

এদিন ডিএসইর ওয়েবসাইটে বড় ত্রুটি দেখা দেওয়ার কারণে দিনের শুরু থেকেই ওয়েবসাইটটিতে সূচক সংক্রান্ত বিভিন্ন ভুল তথ্য দেখাচ্ছিল। সূচকের গ্রাফ হালনাগাদ হচ্ছিল না। তাই সারাদিন ওয়েবসাইট থেকে বাজারের প্রকৃত অবস্থা জানতে পারেনি বিনিয়োগকারীরা। ফলে বাজারের বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছিল এই সূচক।

জানা গেছে, ডিএসইর ওয়েবসাইটে এমন কারিগরি ত্রুটির কারণ পর্যবেক্ষনে ২ সদস্যের কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আগামী ৩ কার্যদিবসের মাঝে এই ত্রুটির কারণ পর্যবেক্ষন করে কমিটিকে তা জমা দেয়ার নির্দেশনাও দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

রোববার (১০ মার্চ) বিএসইসির সহকারী পরিচালক মো. ফয়সাল আহমেদ স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনায়, বিএসইসির উপ-পরিচালক মো. শহীদুল ইসলাম এবং সহকারী পরিচালক মো. দস্তগির হোসেনকে কে ডিএসইর এই ত্রুটি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেয় সংস্থাটি।

এই বিষয়ে ডিএসই ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ নাসডাক এর সাথে জরুরি বৈঠক করে। একইসাথে ডিএসই প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা এবং প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) এ.জি.এম. সাত্বিক আহমেদ শাহ-কে প্রধান করে ৩ সদস্যর একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সংস্থাটি। এতে আগামী ৩ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।

তবে ডিএসই এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ডিএসইর সূচকের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই অস্বাভাবিক পরিসংখ্যানের জন্য দায়ী অপারেশনাল ত্রুটি।

শেয়ার দিয়ে সাথেই থাকুন..

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ