শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২১টি কোম্পানির মধ্যে চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১৮টি কোম্পানি। এরমধ্যে সম্পদ মূল্য (এনএভি) কমেছে ১০টি কোম্পানির। একই সময়ে সম্পদ মূল্য বেড়েছে ৮টির এবং সম্পদ মূল্য প্রকাশ করেনি ৩টি কোম্পানি। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে সম্পদ মূল্য (এনএভি) কমে যাওয়া ১০টি কোম্পানি হলো- অ্যাপেক্স ফুড, ফু-ওয়াং ফুড, গোল্ডেন হার্ভেস্ট, তাওফিকা ফুডস, মেঘনা কন্ডেন্স মিল্ক, মেঘনা পেট, ন্যাশনাল টি, রহিমা ফুড, শ্যামপুর সুগার এবং জিলবাংলা সুগার মিলস লিমিটেড।
অ্যাপেক্স ফুড
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৩০ টাকা ১৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ছিল ১৩৬ টাকা ২০ পয়সা। বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য কমেছে ৬ টাকা ০৩ পয়সা।
ফু-ওয়াং ফুড
অর্থবছরের দুই প্রান্তিক (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির এনএভি দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ৮০ পয়সা। বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য কমেছে ৩৯ পয়সা।
গোল্ডেন হার্ভেস্ট
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির এনএভি দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ১৩ টাকা ৪৮ পয়সা। বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য কমেছে ২০ পয়সা।
তাওফিকা ফুডস
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির এনএভি দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ১২ টাকা ৯৪ পয়সা। বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য কমেছে ৪৩ পয়সা।
মেঘনা কনডেন্সড
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির এনএভি দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৭৩ টাকা ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যা ছিল মাইনাস ৭১ টাকা ২৫ পয়সা। বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য আরও কমেছে ১ টাকা ৯৬ পয়সা।
মেঘনা পেট
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির এনএভি দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৫ টাকা ২৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল মাইনাস ৪ টাকা ৯৭ পয়সা। বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য আরও কমেছে ২৯ পয়সা।
ন্যাশনাল টি
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির এনএভি দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৮৮ টাকা ৫৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যা ছিল মাইনাস ৪৮ টাকা ১৯ পয়সা। বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য আরও কমেছে ৪০ টাকা ৪০ পয়সা।
রহিমা ফুড
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির এনএভি দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৮৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ১০ টাকা ৩১ পয়সা। বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য কমেছে ৪৭ পয়সা।
শ্যামপুর সুগার
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির এনএভি দাঁড়িয়েছে মাইনাস ১২৩২ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ১২১১ টাকা ২১ পয়সা। বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য আরও কমেছে ২১ টাকা ০৭ পয়সা।
জিলবাংলা সুগার
অর্থবছরের দুই প্রান্তিকো (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির এনএভি দাঁড়িয়েছে মাইনাস ১০২৭ টাকা ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যা ছিল মাইনাস ৯৯২ টাকা ০৭ পয়সা। বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য আরও কমেছে ৩৫ টাকা ১৮ পয়সা।